কোরআনের প্রতি মানুষের দায়িত্ব
রহমত হয়।’ সুরা আল আরাফ, আয়াত ২০৪। শুদ্ধভাবে কোরআন তিলাওয়াত করা। যথাযথ নিয়মে পড়া। অশুদ্ধতা পরিহার করা। এ প্রসঙ্গে কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি যাদের গ্রন্থ দান করেছি তারা তা যথাযথভাবে পাঠ করে। তারাই তার প্রতি বিশ্বাস করে। আর যারা তা অবিশ্বাস করে তারাই হবে ক্ষতিগ্রস্ত।’ সুরা বাকারা, আয়াত ১২১। কোরআন মুখস্থ করা। সব না পারলেও জায়গা-বিশেষ মুখস্থ করা। কোরআনে এ সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘বরং যাদের জ্ঞান দেওয়া হয়েছে, তাদের অন্তরে এটা (কোরআন) তো স্পষ্ট আয়াত। কেবল বেইনসাফরাই আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করে।’ সুরা আনকাবুত, আয়াত ৪৯।
কোরআনের আয়াত নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা। গবেষণা করা। তার গভীরতা অনুধাবনের চেষ্টা করা। এ বিষয়ে কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এটি একটি বরকতময় কিতাব, যা আমি আপনার প্রতি বরকত হিসেবে অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতসমূহ লক্ষ্য করে এবং বুদ্ধিমানরা যেন তা অনুধাবন করে।’ সুরা সোয়াদ, আয়াত ২৯।